Posts

Showing posts from July, 2017

Third Class Logic

Image
কিরে খানকির পোলা তোরে যে দেখাই যায় না? আরে মাম্মা মাংগির পোলা কই থাহস? মামা খানকির পোলা ভালা আছস? সেদিন পুরান ঢাকার একটা টং দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম৷ সমবয়সী কিছু যুবক ছেলে একজন একজনকে ঠিক এইরকম ভাবেই ট্রিট দিচ্ছিলো৷ আমি প্রথমে নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না৷ ভাবলাম পুরান ঢাকার টোকাই পোলাপান ঝগড়া লাগছে তাই একজন আরেকজনকে গালি দিচ্ছে৷ কিন্তুু যখন চোখ রাখলাম নিজের চোখকে বিশ্বাস করাতে পারছিলাম না৷ এরা সবাই ভার্সিটিতে পড়ুয়া স্টুডেন্ট৷ একবার ইউটিউবে বেস্ট ফ্রেন্ড বনাম নরমাল ফ্ রেন্ডের পার্থক্য দেখলাম৷ সেখানে দেখানো হলো এক বন্ধু দৌড়ে এসে অপর বন্ধুকে বলছে শফিক খানকির পোলা কই তুই? তার পাশে লেখা আসলো এটা বেস্ট ফ্রেন্ড আর আরেকজন সালাম দিয়ে জিঞ্জেস করলো শফিক বাসায় আছে? এটা নাকি নরমাল ফ্রেন্ডের বৈশিষ্ট!! ফেইসবুকে একটা মেয়ের ছবির ক্যাপশন দেখলাম৷ আমি আর আমার কিউট মাগীটা৷ ছবিটা খুব ভাইরালও হয়েছিলো৷ ইভেন মেয়েরা একজন আরেকজনকে মাগী,খানকি ছাড়া হোস্টেলে কথাই বলেনা নাকি! (প্রায়ই) এটাকেও নাকি বেস্ট ফ্রেন্ড বলে!! আচ্ছা এসব কি একজন ভালো বন্ধুর সজ্ঞা? একজন ভালো বন্ধু হতে হলে কি নিজের মা'কে এভাবে ...

Life is moving forward in the way of life

Image
জীবন এগিয়ে চলছে জীবনের নিয়মে। দিন বদলাচ্ছে, কনসেপ্টগুলো ও বদলে যাচ্ছে। সহজ সরল নিয়মের ভিতর বেড়ে উঠা মানুষগুলোর অভিলাস, আর কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি মানুষগুলোর স্বপ্ন কখনো এক বিন্দুতে এসে দাঁড়াবেনা। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দতো একরকম নয়। আমরা অনেকসময় না জেনে শুনে অনেক মানুষকে তিরস্কার কিংবা হাসাহাসি করি তার অবস্থান নিয়ে। সময়ের সাথে সাথে কনসেপ্ট বদলাচ্ছে, তবে কনসেপ্টগুলো ইতিবাচকদিকে প্রবাহিত হচ্ছেনা। একটা মানুষ যদি কখনো কোন ভাল রেষ্টুরেন্ট কিংবা কোন ভাল জায়গায় না যায়, তার ম ানে কি তার জীবন অপূর্ন? তার কাছেহয়ত জীবন মানে সাইকেল চালিয়ে দূরে হারিয়ে যাওয়া, বৃষ্টিতে ফুটবল, কিংবা চুরি করে আম পেড়ে খাওয়া। তাই কাউকেই ছোট করে দেখা উচিত নয়। শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে যেকোন সম্পর্কের মধ্য। একদিন হয়ত আমাকে আপনাকে এই পৃথিবীর পথে নামতে হবে, তখন হয়ত দেয়ালে পিঠঠেকার গল্পগুলো রচিত হতে থাকবে, তখন হয়ত উদয় হবে ঐ মানুষগুলোর সহজসাধারন মুখগুলো। তাই বেঁচে থাকার এই প্ল্যাটফর্মে গল্পরচিত হোক কারো সাথে তুলনা, অবজ্ঞা কিংবা অবস্থানের বাছবিচার ছাড়া।                   ...

Racism

Image
Racism is not only about skin color my dear !! If u think that middle age rickshaw puller stinks,that young street kid is a thief,that guy from the hills, is a terrorist,the guy who goes to mosque/church regularly is unsmart,the domestic help of ur house teaching ur kids wrong accent,someone who doesn't drink alcohol is old school,the wanna b singer without proper knowledge on traditional music is destroying the culture,every rich person is corrupt,west is the only standard of development,private uni students r snobs ,public uni students r khet,Bangla Movies r awful,Thn U R A RACIST TOO !! Learn to respect diversity & do what u do best  :)  !! We r global citizens !!

মানুষ

Image
আমাদের দেশের বড় শহরগুলোর অধিকাংশ মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর পূর্বপুরুষরাই গ্রামের বা গঞ্জের বাসিন্ধা ছিলেন,স্বাধীনতার পর থেকে আমরা ধীরে ধীরে অর্থবান হওয়া শুরু করেছি,এখন যারা ৫ তারা হোটেল ছাড়া বিকেলের চা খেতে পারেন না তাদের বাবা বা দাদাগণ গ্রামের টং দোকানে বসে আয়েশ করে হুক্কা টানতেন। আমাদের সবার শেকড় প্রায় একই জায়গায় প্রোথিত !! নিজের অতীত ধুয়েমুছে শুধু ইউরোপ,আমেরিকার গল্প করে লাভ নেই ভাই। অতীত নিয়ে লজ্জিত হওয়ার কিছু আমি দেখি না। আমার দুই চাচা এখনো রীতিমত গ্রামের বাসিন্ধা,এজন্যেই বলছি অতীত নিয়ে অহমিকা কিংবা হীনমন্যতা কোনটাই কাম্য নয়। মানুষকে তার যথাযোগ্য সম্মান দিতে হবে শুধুমাত্র তার মানুষ পরিচয়ের কারণে, তার গাড়ির মডেল আর বাড়ির বিশাল লিভিং রুম দেখে নয় , টাকা হাতের ময়লারে ভাই ,সার্ফ এক্সেল মিনিপেক দিয়ে ঘষা দিলেই নাই হয়ে যাবে ...

Being a man is a very difficult task.

Being a man is a very difficult task. If we have the ability to wear a little good clothes, we look at the dirty clothes of others, If we get the opportunity to study in a little better place, then we begin to consider others as uneducated, Just start at a good home, We all started to feel resentful of the rest of the house. We are happy to humiliate others if we have strong power, If you can get a good car and our eyes, people standing on the street in the street seem to be dumb. When we are doing a good job, most of the people think we are inadequate. How many visible and hidden divisions of upper-class, middle-class, low-income, educated, illiterate, poor, rich, This human life is a big problem. Trying to remove these tiny lines from the mind is our greatest qualification as a human.. On the truth is not in him

Do not be frustrated

Image
১) একজন কয়েদীর কথা জানি, কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪। ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন। - তিনি নেলসন মেন্ডেলা। : ২) আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। থাকার কোনো রুম ছিল না তাঁর, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে আয় করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে ISCON মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও- স্টিভ জোবস। : ৩) আর এক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন তিনি। - তিনি বিল গেটস। : ৪) আর এক জনের কথা জানি যিনি ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখক তিনি ,তার মধ্যে “আমার বি...

Twisted kanthra dream

Image
Many people whose dreams are named for dreams, but their dream name, * Twisted kanthra dream * It is considered, those who do not have the right to buy books, or to eat at least twice a day. Maybe those who can not speak, or the lame they are going forward beyond the barrier, I am going to a good position in education, I know from my heart that humble reverence. If they had given up, then today's position seemed to them a dream of dreams. Therefore, the motivation of these people should be rushed forward.. ...

সন্ধ্যার পর ছাদে

Image
"এ্যাই! সন্ধ্যার পর আব্বু-আম্মু বাসায় থাকবেনা। কল দিলেই তুমি ছাদে চলে এসো হু?"  - ছাদে কেন? রুমে আসলে কি সমস্যা! "আরে আমার সাথে কাজের মেয়েটাও থাকবে তো। ওকে ঘরে রেখে আমি ছাদে আসবো। বুঝেছো?" - হু, বুঝেছি। শীত খুব একটা নেই আজ। তবু সন্ধ্যার পর সূচীকে একান্তে পাবে ভাবতেই হিমেলের সারা শরীর শিহরিত হয়ে ওঠে।  বিকেল থেকে ঘড়ির কাটাটা মনে হচ্ছে এক জায়গাতেই থেমে আছে। ধুর! সময়টা আজ এত মন্থর কেন! হিমেল অধৈর্য্য হয়ে যায়। বাসা থেকে বেরিয়ে গলির মোড়ে গিয়ে পায়চারী করে, টং দোকানে চা খেতে খেতে ভাবে- অনেকদিন অপেক্ষা করেছে। আজ সূচীকে চুমু খাবে। জীবনের প্রথম চুমু! অবশেষে সন্ধ্যা নামে। হিমেল আর নিজেকে সামলাতে পারেনা, সূচীকে কল দিয়ে বসে। - আসবো? "দশ মিনিট পরে আসো প্লিজ। আব্বু-আম্মু একটু পরে বের হবে"। সূচীদের বাসাটা তিনতলা। এক তলাতে অফিস। দোতলাতে ভাড়াটিয়া, তিন তলাতে ওরা থাকে। বারিধারার এ এলাকাটা সন্ধ্যার পর মোটামুটি নির্জন হয়ে যায়। হিমেল সরাসরি ছাদে চলে গেলো। সূচীর জন্য অপেক্ষা! ছাদে কোনো আলো নেই। আশেপাশের বাসা গুলো মূলত অফিস হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ওগুলো থেকে কিছুটা আলো এসে পড়েছে ছাদের এ...

যেতে হবে বহুদূর

Image
আয়নার দিকে তাকিয়েই চিৎকার করে উঠে প্রমি! এটা কার চেহারা? এটা তো প্রমির চেহারা না। নাকি এটা কোনো দুঃস্বপ্ন? নিজের চেহারায় হাত বুলাতে থাকে সে। না, অনুভব করতে পারছে সে সবকিছু। এটা স্বপ্ন হতে পারে না, এটা বাস্তব! কিন্তু তার চেহারার এই অবস্থা হল কী করে? মনে হচ্ছে কেউ এসে থাবা দিয়েছে। পুরো মুখ বিকৃত হয়ে গেছে। প্রমির কত সুন্দর একটা তিল ছিল। নেই! তিলটাও নেই। একটুর জন্য চোখটা বেঁচে গেছে। চোখটা কেনো গেলো না? অন্তত এই বিকৃত চেহারা দেখা লাগত না। কীভাবে হলো এত কিছু? কীভাবে!? হাতের কাছের ফুলদানিটা দিয়ে আয়নাটা ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেললো প্রমি। হাঁটু ভেঙে মেঝেতে বসে পড়ল প্রমি। চিৎকার করে কাঁদতে লাগলো সে। ‘প্রমি, কী হলো তোর?’ তাকিয়ে দেখে তার মা। মা কেন এসেছে? সান্ত্বনা দিতে? সে জানে তার মা এখন তাকে কী বলবে। লাভ নেই। প্রমি জানে তার মাকে এখন তার জন্য কত কষ্ট পোহাতে হবে। হয়ত তার জন্য তার মা সমাজে মুখ দেখাতে পারবেন না। কোথাও যেতে পারবেন না। কিন্তু এখানে তার কী দোষ? সে তো কোনো খারাপ কাজ করেনি। তাহলে তার জন্য কেন তার পরিবারকে কষ্ট পোহাতে হবে? নাকি দুনিয়ার নিয়ম এটাই, নির্দোষদের সব কষ্ট করতে হয়? প্রমি খুব উ...

প্রযুক্তির অভিশাপ !

Image
স্কুল জীবনে একবার বিতর্ক প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়েছিলাম । বিষয় ছিল '' পরিবার পরিকল্পনা আর্শীবাদ না অভিশাপ '' । অভিশাপের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে সেদিন প্রমান করতে চেয়েছিলাম, কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মা-বাবার এগারতম সন্তান । যদি তাঁর মা-বাবা পরিবার পরিকল্পনা গ্রহন করতেন তা হলে '' গীতাঞ্জলী '' রচনা হত না । ১৯১৩ সালে বাঙ্গালীর ললাটে সাহিত্যে নোবেলও জুটত না । সে অনেক অনেক দিন আগের কথা । যুগের অনেক পরিবর্তন হয়েছে । আজ আবার আমাকে '' প্রযুক্তি আশীর্বাদ না অভিশাপ ' ' এই বিতর্ক প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে '' অভিশাপের পক্ষে বলতে হচ্ছে । বিতর্কের স্থান রাজধানীর কোন এক সরকারী হাইস্কুল । তারিখ ৮ই এপিল ২০১৭ইং । সময় দুপুর ১২ঃ৩০ । বিষয় '' ৮ম শ্রেণীর ছাত্রদের অভিভাবকদের সংঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের মত বিনিময় সভা '' । যেখানে ২০১৭ সনের JSC পরীক্ষার প্রস্তুতি, করণীয়,সমস্যা বিশেষ করে শিক্ষকদের ক্লাশে পাঠদানে অনীহা কোচিং ব্যবসায় অধিকতর মনোযোগী হওয়ার বিষয়ে বিষদ আলোচনা হয় । আব্রাহাম লিংকন নাকি সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে প্রধান শিক্ষকের নিকট ...

জ্ঞানী হতে চাই

Image
একদিন সক্রেটিসের কাছে একজন যুবক এসে বলল, "জনাব আমি আপনার মত জ্ঞানী হতে চাই, আমাকে কি করতে হবে? সক্রেটিস যুবককে বললেন, "আমার সাথে আসো" যুবক তার পিছে পিছে গেল। একটা পুকুরের কাছে গিয়ে সক্রেটিস বললেন, "আমার সাথে পানিতে নামো" যুবক তাই করল। এবার সক্রেটিস যুবকের মাথা দুই হাতে ধরে পানিতে চুবালেন এবং পানির মধ্যে মাথাধরে রাখলেন। যুবক তখন মাথা উপরে তোলার জন্য ছটফট করতে লাগল কিন্তু সক্রেটিস গায়ের জোড়ে যুবকের মাথা পানিতে ডুবিয়ে রাখলেন ফলে যুবক মাথা তুলতে পারলনা। যুবকের তখন প্রাণ যায় যায় অ বস্হা,সে আপ্রাণ চেষ্টা করল পানি থেকে মাথা বের করার জন্য। অবশেষে সক্রেটিস তাকে ছেড়ে দিলেন,এবার যুবক তো রেগে মেগে আগুন,সে বলল,"আমি এলাম আপনার কাছে পরামর্শ নেওয়ার জন্য আর আপনি কিনা আমাকে মেরে ফেলতে চাইলেন? সক্রেটিস তখন উত্তর দিলেন"শান্ত হও যুবক, আর আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোন, আমি যখন তোমার মাথা পানিতে ডুবিয়েছিলাম তখন তোমার কি করতে ইচ্ছা করছিল? যুবক উত্তর দিল,"আমার জান প্রাণ দিয়ে পানি থেকে উঠে আসতে ইচ্ছা করছিল সক্রেটিস তখন বললেন,"বড় হতে হলে তোমার মনের ভেতর এরকম ইচ্ছাশক্তি তৈর...

অভিমান

Image
ব্রেক-আপ এর এক বছর পর একদিন হঠাৎ ছেলেটি মেয়েটিকে ফোন দিল...... মেয়ে: হ্যালো.... ওপাশ থেকে শুধু একরাশ নিঃশ্বাস এর আওয়াজ ছাড়া আর কিছুই শোনা যাচ্ছে না। মেয়ে: হঠাৎ.....এতদিন পর কি মনে করে..... হ্যালো কথা বলছেন না কেন?..... (ছেলেটি কোন কথাই বলছে না) মেয়ে: দেখেন,,, আপনার মতো ফালতু মানুষের জন্য আমার হাতে কোন আজাইরা টাইম নাই।....কিছু বলার থাকলে বলেন না হলে রেখে দিচ্ছি..... ছেলে: একটুও চেঞ্জ হও নাই। ঠিক আগের মতই রাগী, বদমেজাজি স্বভাবী আছো...... মেয়ে: চেঞ্জ হওয়ার জন্য লাইফে কেউ এখনো আসে নাই। আর এমনিতেও চেঞ্জ হওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না।,,,আর কিছু.....?? ( ছেলেটি চুপ করে রইল) মেয়েটি ফোন রাখতে গিয়েও রাখতে পারছে না,,,অপেক্ষা করছে.... ছেলেটি আর কিছু বলে কিনা.... মেয়ে: আমি কিন্তু রেখে দিচ্ছি..... একটি দীর্ঘশ্বাস নিয়ে ছেলেটি ফোন কেটে দিল। আবার তিন বছর পর কোন এক বিকেলে.. ছেলেটি আবার ফোন করে মেয়েটিকে.... মেয়ে: হ্যালো... ছেলে: হ্যালো... কেমন আছো? মেয়েটি চোখের জল মুছে বলল: কে আপনি? কাকে চাই? ছেলে: বাহ অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছো তো,,,আগে নিঃশ্বাসের শব্দে আমায় চিনে ফেলতে, আজ কথা শুনেও চিনতে পারছো ...

কোলকাতার দাদারা বলে কথা

Image
১। ক্রেতাঃ দাদা মুরগির ওই ঠ্যাঙ এর পাস থেকে দুসো গ্রাম দিন তো  বিক্রেতাঃ সেকি দাদা বাড়িতে আজ উতসব নাকি...পুরো দুসো গ্রাম মুরগি !! ক্রেতাঃ সেইরকম ই দাদা, দুই জামাই আসবে আজগে...ওদের দুজনের জন্য একসো গ্রাম আর আমাদের বাকি চারজনের জন্য পুরো একসো গ্রাম..... ২। ১ম বন্ধুঃ কিরে আজগে বড় দাদার জন্নে মেয়ে দেগতে গেচিলি ! তা কি খাওয়ালো ওকানে ?  ২য় বন্ধুঃ মাইরি খেয়েচি সেরাম আজগে ! ১ম বন্ধুঃ বলনা কি খেলি ? ২য় বন্ধুঃ প্রায় মুরগীই খেয়েচি দাদা, মাইরি যা টেস্ট না ! ১ম বন্ধুঃ প্রায় মুরগী ! সে আবার কি গো !২য় বন্ধুঃ অ্যাঁরে বুঝলি না !! ডিম খেতে দিয়েচিলো । গোটা আদ্দেক ! ৩। এক লোক গেছে তার বোনের বাসায়। গিয়ে দরজায় নক করল। প্রথমবার কেউ খুলল না। আবার নক..... ....কোন সাড়া-শব্দ নেই। তারপরেও সে আবার নক করল। কিন্তু না, এবারও দরজা খোলার নাম নেই। শেষমেশ আর না পেরে বলল..... "দিদি, আমি খেয়ে এসেচি তো।" দিদিঃ ওরে দুষ্টু, তা আগে বলবি নে? ৪। এক ব্যক্তি কোলকাতায় গিয়ে হোটেলে মালপত্র রেখে বন্ধুর সাথে তার মামার বাড়ী গেছে দেখা করতে,মনে ইচ্ছা ছিলো ঐ বাড়ীতে ওঠার । তো মামা বলে উঠলেন ”এইবারতো হোটেলে উঠলে পরেরবার আমাদ...

বাঙ্গালীর সাইকোলজি

Image
বাঙ্গালীর সাইকোলজি বড় অদ্ভুত। কোথাও নতুন বিল্ডিং উঠতেছে, একদল লোক দেখবেন হা কইরা সেটার নির্মাণ কাজ দেখতেছে। কোথাও কিছু ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে? সেখানেও দেখবেন ভাঙচুরের দৃশ্য দেখার মানুষের অভাব নাই। রাস্তার পাশে হ্যান্ড মাইক নিয়ে যারা ইঁদুর মারার ঔষধ বিক্রি করে সেখানেও দেখবেন রীতিমতো মজমা বসে যায়। এত্ত কিউট একটা জাতি, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির মত দৃশ্যেও এরা বিনোদন খুঁজে পায়। আমার বাসার সামনে সকাল থেকে ইন্টারনেট লাইনের জন্যে রাস্তা 'ফুটো' করে ভেতরে পাইপ ঢুকিয়ে ফাইবার অপটিক ঢোকানোর কাজ চলতে ছে। সকালে বের হতে দেখি এক দল লোক ড্রিলিং মেশিনের অপারেটরকে ঘিরে দাঁড়ায়া আছে। রাজ্যের কৌতুহল তাদের। অপারেটর বেচারা প্রশ্নবানে রীতিমত জর্জরিত। পাবলিকের প্রশ্নের জবাব দিতে দিতে অতিষ্ট হয়ে বেচারা কানে হেডফোন লাগায়া ড্রিলিং মেশিনের ড্রাইভিং সিটে উদাস মুখ কইরা বইসা আছে। একটু আগে বাসায় ফিরতে গিয়ে দেখি সিচ্যুয়েশন মোটামুটি একই রকম আছে। মানুষজন আরো বেড়েছে। সকালবেলা থেইকা দাঁড়ায় আছে এরকম একজনকে জিগাইলাম- চাচা আইজকা কাজে যাওনাই? চাচায় হাই তুলতে তুলতে বললো- কেমনে যাই কও ভাতিজা? কি এক আজিব যন্ত্র, ১৩ ফুট নীচে ...

সবজির অতীত এবং বর্তমান

Image
আগে পত্রিকা খুললে প্রায়ই লেখা দেখতাম সুস্থ থাকার জন্য শাকসবজি খান আর এখন দেখি রুপচর্চার জন্য আলু ,লাউ, পুঁইশাক শরীরে ঘষতে থাকেন। ব্যাপারটা অনেকটা এরকম... -"কি রফিক সাহেব, ব্যাগ ভর্তি সবজি নিয়ে কোথায় যাচ্ছেন , স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে গেলেন নাকি?" -"নাগো ভাই,আপনার ভাবীর রূপচর্চার জন্য সবজি কিনে নিয়ে যাচ্ছি...খরচ ডাবল হয়ে গেছে , খাওয়ার জন্য আর মুখে ঘষার জন্য আলাদা সবজি কিনতে হয় " কিছুদিন পরে হয়ত বাজারে সবজি কিনতে গেলে বিক্রেতা বলবে , "ভাইজান,কোন সবজি কিনবেন? এইটা হইল খাওয়ার সবজি আর এইটা হইল রূপচর্চার সবজি,খাওয়ার সবজির মধ্যে ফরমালিন দেওয়া আছে কিন্তু রূপচর্চার টা এক্কেবারে ফ্রেশ... আমি নিজেও মুখে ঘষি " ছেলেরাও এখন মেয়েদের সাথে পাল্লা দিয়ে রূপচর্চা করে ... স্যালুনে গেলে দেখা যায় হলুদ জাতীয় একটা পদার্থ মুখে লাগায়ে বসে আছে । আমি একবার এক ছেলেকে জিজ্ঞেস করছিলাম , "ভাই মুখে এইটা কি লাগাইছেন?" ছেলে উত্তর দিল , "উম...উ" নাপিত আমারে বললো , "ভাইয়ের মুখের ফেসিয়াল শুকায় কটকটা হয়ে গেছে , কথা কইতে পারতেছে না" ইচ্ছা হইতেছিল ওই ছেলে...

জীবনের ভিন্ন এক মানে

Image
ডিপার্টমেন্টের এক জুনিয়রের সঙ্গে দেখা। কথায় কথায় জানতে চাইলাম, পড়াশোনার বাইরে আর কী করো? বললো, একদম সময় পাই না ভাইয়া। - সময় পাওনা কেন? -ডিপার্টমেন্টের পড়ার চাপ। লাইব্রেরীতে বিসিএসের পড়াশোনা।। সপ্তাহে তিনদিন আইএমএলে (ইন্সটিটিউট অব মডার্ণ ল্যাঙ্গুয়েজ) ফ্রেঞ্চ ভাষা শেখার ক্লাস। দুটো টিউশনি। ওদিকে এক ভাইয়ের কাছে সামনের সপ্তাহ থেকে জিআরইও শুরু করবো ভাবছি। . আমি অবাক হয়ে ছেলেটার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। . মাত্রই থার্ড সেমিস্টারে পড়ে। চোখেমুখে লেগে আছে মফস্বলের ছোঁয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশালতা অনুভবের এই তো শ্রেষ্ঠ সময়। অথচ কীভাবে যে এই বয়সেই ছেলেটার মধ্যে জাগতিক হিসেব-নিকাশ আর চাওয়া-পাওয়া ঢুকে গেল! দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন বৈষয়িক ছেলে-মেয়ের সংখ্যাই দিন দিন বাড়ছে। . এদের জন্যে ভীষণ মায়া হয় আমার। পাশ করে কী করবে, কোনদিকে আগাবে- বৈষয়িক এমন তাড়নায় এরা না পারে ক্যাম্পাস উপভোগ করতে, না পারে জীবনরে ফোকাস ঠিক করতে। মাঝখান দিয়ে চলে যায় বসন্তের দিন, বুকের গহীণে জমা হতে থাকে রাশি রাশি হতাশা। এসব দেখে বড় জানতে ইচ্ছে করে, বিশ্ববিদ্যালয় জীবন মানে কী শুধুই দিনময় ক্লাসের পড়া আর এক্সামের টেনশনে নাওয়া-...

কিছু অপ্রিয় সত্য বানীঃ

Image
➠নুপুরের দাম হাজার টাকা, কিন্তু তার স্থান পায়েই হয়.. . 👉  ➨টিপের দাম এক টাকা হলেও তার স্থান কপালে...!!- 👉  ➨যে লবনের মতো তিতকুটে জ্ঞানদেয়, সে আসল বন্ধু। ইতিহাস সাক্ষী আছে, লবনে কখনো পোকা ধরেনি...আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ধরে, পিঁপড়ারাও ছাড়েনি...!   ➦ মো মবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষকে স্মরণ করা হয় আর মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয়...!!- 👉  ➨মানুষ সোজা পথে চলতে চায় নাহ আর বাঁকা পথের প্রতি সবারই আগ্রহ বেশী... এজন্যই তো, মদ বিক্রেতাকে  কারো কাছে যেতে হয় নাহ আর দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায় যেতে হয়...!!- 👉  ➨আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি, "জল মেশাননি তো?" আর মদে নিজেরাই জল মিশিয়ে খাই...!! 👉➨   ➦ আ জ পর্যন্ত মানুষকে এটুকুই বুঝলাম... তাকে জানোয়ার বললে ক্ষেপে যায়, কিন্তু সিংহ বললে খুশি হয়...!! 👉 ➨ ভ দ্র আচরন করতে শিক্ষা লাগে, অভদ্র আচরন করতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট".                                             ...

DRMC

Image
নয়-দশ বছর আগের বৃহস্পতিবার গুলো এমন ছিলো না, এমনকি বছর চার-পাঁচ আগেও কলেজ ছুটির পর আজকের এই দিন টা অন্যরকম ছিলো! মঙ্গলবার থেকে আজকের প্ল্যান করা শুরু হতো। দুই স েকশানের মধ্যে টিম ভাগ করা, টস করা, কে কে ব্যাট আনবে, কে স্ট্যাম, বল কয়টা কিনতে হবে ইত্যাদি আর কি। আর বৃহস্পতিবার ছুটির পর এক দৌড়ে মাঠের মাঝখানে গিয়ে পিচ দখল করা, যাতে কোন ক্লাস পিচে আগেই খেলা না শুরু করে দেয়। আর গাছকে স্ট্যাম বানালে শহীদ এর সামনের মাঠে মাঝের গাছটা দখল করা। মাঠে আসতে একটু দেরী হলেই পুরো মাঠ দখল হয়ে যেত! যে যেভাবে পারছে ফুটবল, ক্রিকেট খেলতেসে। এতগুলো মাঠের কোন জায়গা বিন্দু পরিমাণ ফাঁকা নেই। বৃহস্পতিবার বার দিন টা হাফ ডে হওয়ার কারণে তখন ঈদের দিনের মত লাগত দিনটা আমাদের। আর বৃষ্টি হলে তো কথাই নাই, ফুটবল খেলা কম হতে তখন! মাঠের কাদা পানিতে ট্যাকেল করে গড়াগড়ি বেশী খাওয়া হতো! একজন পড়ে গেলো তো সবাই তার ওপর এসে পড়লো। সাদা শার্ট-প্যান্ট পানি কাদায় লাল করে বাসায় গিয়ে আম্মুর ঝারি খাওয়া ও আনন্দের ছিলো। আর এখন বৃহস্পতিবার গুলো তে মাঠে খেলার মত কয়েকটা ছেলে খুঁজে পাওয়া যায় না। মাঠ গুলো ফাঁকা পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে চিন্তা হয় এই পিচ...

প্রিতম প্রেয়সী

Image
১ মাদারিপুরের পুরান বাজারের ছোট্ট একটি ঘরে আজাদ ও তার মায়ের বসবাস । ৬ বছর আগে সড়ক দুর্ঘটনায় তার বাবা মারা যায় । আজদের মা একটি দর্জির দোকানে কাজ করে । তাদের অবস্থা দিন এনে দিন খাওয়ার মতো । আজাদও অবসরে তার মাকে সাহায্য করে । আজাদকে নিয়ে তার মায়ের অনেক স্বপ্ন । আজ আজাদের কলেজের প্রথম দিন । আজাদ কলেজে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে । বাড়ির উঠানে দাড়িয়ে কাব্য আজাদকে ডাকছে, ওই সালা তাড়াতাড়ি বের হ, আজকে কলেজের ১ম দিন কই একটু তাড়াতাড়ি কলেজে যামু, ওই তাড়াতাড়ি আয় । কাব্য আজাদের অনেক ভাল বন্ধু । বন্ধু না বলে ভাই বলা যায় । কিন্তু দুইজনের চরিত্রের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য । কাব্যকে দেখলে মনে হয় ভাজা মাছ উল্টিয়ে খেতে পারবে না । এদিকে সে মাছ তো খাবেই সাথে তরকারিও নিমিষেই শেষ করে দিবে । আজাদ পুরো কাব্যের উল্টা । কিভাবে যে এই দুই জনের মধ্যে বন্ধুত্ব হলো তা একমাত্র আল্লাহই জানে । আজাদ তার মাকে সালাম করে বেরিয়ে পরে । কাব্য আর আজাদ হেটেই কলেজে পৌছে যায় । কলেজের গেটের সামনে আসতেই আজাদের বুকের ভেতর কেমন যেন অনুভুত হয় । সে একটু ভয়ে ভয়ে বিসমিল্লাহ্ বলে কলেজে ঢুকলো । এদিকে কাব্যরে ভাবধারায় কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা গ...

এনজয়-এর পরিকল্পনা

Image
সোহেল তার গার্লফ্রেন্ড সামিয়াকে ফোন করে বলল, "আমার স্ত্রী দেশের বাইরে যাচ্ছে, বাসা খালি। তুমি এক সপ্তাহের জন্য চলে এসো। লেটস এনজয়!" 😆 . সামিয়া তার ছাত্র রনিকে ফোন করে বলল, "শোনো আমি এক সপ্তাহ পারিবারিক কাজে ভয়াবহ ব্যস্ত থাকব, তোমার এই সপ্তাহ ছুটি। তুমি এনজয় কর!" 😒 😒 . রনি তার বাবাকে ফোন করে বলল, ‌"বাবা, কাল থেকে আমার প্রাইভেট সাতদিনের জন্য বন্ধ। তুমি এই সাতদিন কোথাও যেতে পারবে না, তোমার সাথে অনেক মজা করব! লেটস এনজয়!" 😍 😍 . ছেলের ফোন পেয়ে বাবা অফিসের সেক্রেটারিকে বলল, ‌"ফারিয়া, আমার অন্য আর একটা জরুরি কাজ পড়ে গেছে। এই সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাওয়া হচ্ছে না। ট্রিপটা ক্যানসেল করতে হচ্ছে।" 😫 😫 . ফারিয়া তার স্বামী সোহেলকে ফোনে বলল, "শোনো আমার যাওয়া হচ্ছে না। ট্যুর ক্যানসেল হয়ে গেছে। তোমাকে একা একা থাকতে হবে না। আমি আছি পাশে। লেটস এনজয়!" 😰 😰 . সোহেল তার গার্লফ্রেন্ড সামিয়াকে সঙ্গে সঙ্গে ফোন করে বলল, "এই শুনো, আমার স্ত্রী কোথাও যাচ্ছে না তাই তোমার আর কষ্ট করে আসতে হবে না!" 😞 😞 . ...

পটলকুমার গানওয়ালা

Image
এক দুঃখী মেয়ের কাহিনী।স্টার জলসাতে দেখায় এই সিরিয়াল। সকালে ঘুম থেকে উঠার পরেই শুরু হয় তার দুঃখ পাওয়া। এরপর দাঁত ব্রাশ করতে গেলে দুঃখ , নাস্তা করতে দুঃখ , কারও সাথে কথা বলতে গেলে দুঃখ , চেয়ারে বসতে দুঃখ , দুপুরে খাইতে দুঃখ , বিকালের নাস্তায় দুঃখ , সন্ধ্যায় দুঃখ , রাতের খাবারে দুঃখ , বিছানায় শুইতে গেলে দুঃখ , রাতে ঘুমের মধ্যেও দুঃখ পায় । তার দুঃখে বনের পাখি কাঁদে , শিয়াল কাঁদে ... আশেপাশের মহল্লার পোলাপান কাঁদে , আমার পাশের বিল্ডিং এর আজিজ ভাইও কাঁদে । আ মার কান্না আসেনা , আমি আজিজ ভাইয়ের কান্না দেখে কাঁদি। পটলকুমার এর বয়স ৭-৮ , তার একটা সৎ বোন আছে একই বয়সের । সৎ বোন পটলকুমারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে সারাদিন।ঘুম থেকে উঠে ষড়যন্ত্র,দাঁত ব্রাশ করতে ষড়যন্ত্র, নাস্তা করতে ষড়যন্ত্র, দুপুরে ঘুমাইতে গেলে ষড়যন্ত্র। পটলকুমার এর আসল মা মারা গেছে । তার বাবা বিখ্যাত গায়ক। এই লোক আবার আধ্যাত্মিক স্তরের মদখোর। সে মদ খাইতে খাইতে ঘুমায়, আবার সকালে সূর্য উঠার সাথে সাথে মদ দিয়ে কুলি করে, নাস্তা করে মদ দিয়ে , ভাত খায় মদ দিয়ে , দুপুরে ঘুমায় মদ খেয়ে , আবার মাঝে মধ্যে মদ দিয়ে মদ খায়। এই সিরিয়াল এর সবার কাজ ...